, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


রেকর্ড অষ্টমবারের মতো ব্যালন ডি’অর জিতলেন মেসি

  • আপলোড সময় : ৩১-১০-২০২৩ ০৯:১৫:০৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩১-১০-২০২৩ ০৯:১৫:০৫ পূর্বাহ্ন
রেকর্ড অষ্টমবারের মতো ব্যালন ডি’অর জিতলেন মেসি
জনপ্রিয় ফুটবল খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের জন্য দেয়া মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার ব্যালন ডি’অর আবারও হাতে উঠেছে আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসির। এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো এ পুরস্কার জিতলেন ইন্টার মিয়ামি অধিনায়ক। সর্বোচ্চ ৮ বার ব্যালন ডি’অর জিতে তিনি আরও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। মেসির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচবার এই পুরস্কার জিতেছেন বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।

এবার মেসির হাতেই এবার উঠতে যাচ্ছে ব্যালন ডি’অর এটা ‘নিশ্চিতই’ ছিল। ইউরোপীয় সংবাদমাধ্যমগুলোও আগাম জানিয়ে দিয়েছিলো এমন খবর। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম ব্যালন ডি’অরের ওপর তার মুখও বসিয়ে দিয়েছিলো। তাই অপেক্ষা ছিল শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণার। সেই ঘোষণাও হলো গতরাতে প্যারিসের ‘তিয়াটর দু শাতল’-এ।

এদিকে ব্যালন ডি’অর-২০২৩ জেতার দৌঁড়ে মেসি এবার পেছনে ফেলেছেন ম্যানচেস্টার সিটির নরওয়েজীয় তারকা আর্লিং হালান্ড এবং পিএসজির ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পেকে। সাদা শার্টের ওপর কালো কোট এবং কালো ‘বো টাই’ পরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন মেসি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো ও তিন ছেলে। লিও লিও ধ্বনির মধ্যে প্রথমে স্ত্রী-সন্তানদের সঙ্গে এবং পরে একক ছবিও তোলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।

অনুষ্ঠানে আইভরিকোস্টের ফুটবল কিংবদন্তি দিদিয়ের দ্রগবার সঙ্গে পুরস্কার অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ফরাসি সাংবাদিক ও উপস্থাপক স্যান্ডি হেরিবার্ট। আর মেসির ৮ম ব্যালন ডি’অর জেতার ঘোষণা দেন ইংলিশ কিংবদন্তি ডেভিড বেকহাম। গত মৌসুমটা যে স্বপ্নের মতোই কেটেছে লিও’র। তার ক্যারিয়ারের একমাত্র অপূর্ণতা ওই মৌসুমেই পুর্ণতা পায়।

পাশাপাশি ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদও এনে দেন মেসি। পুরো টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা মেসি জেতেন সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার। তার এমন পারফরম্যান্সের পর ভক্ত-সমর্থকদের প্রত্যাশা ছিল বিশ্বকাপ জয়ের বছরে ব্যালন ডি’অরের পুরস্কারটাও মেসির হাতেই উঠুক। সেই আকাঙ্ক্ষাই সত্যি হয়ে ধরে দিলো ‘তিয়াটর দু শাতলে’।
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’